মৃত্যুদিবস ? কার মৃত্যুদিবস ? ভগবান তো মৃত্যু বরন করে নি। তিনি তো লীলা সংবরন করেছিলেন।
আবার হয়ত তুমি বলতে পারো, যার জন্ম আছে তার মৃত্যুও আছে। হ্যাঁ! ঠিকই তো যার জন্ম আছে তার অবশ্যই মৃত্যু আছে।
কিন্তু সেটা সাধারন মানুষের জন্য। ভগবান তো জন্মমৃত্যু রহিত। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি জীবের কল্যানে লোকশিক্ষা প্রদানে জন্মগ্রহন করেছিলেন। ভগবান কখনো সর্বসাধারনকে বলে না “আমি "ভগবান’’জ্ঞানীরা বুঝে নেয়। আর যারা তার লীলা বুজতে সক্ষম তাদের কেই তিনি নিজ মহিমা বলেন। আর বাকিদের জন্য এমন কিছু করে যান যাতে তারা ভগবানকে বুঝতে পারে। এই লীলাটিও তাদের জন্যই।আর কোথায় পাওয়া গেছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মৃত্যু হয়েছে? প্রমান আছে কারো কাছে? এবার হয়ত বলতে পারে ,” জরা নামক ব্যাধ তো শ্রীকৃষ্ণকে তীর মেরে হত্যা করেছিল।’’ জরা ব্যাধ তীর
মেরেছিল এইটুকু সকল
শাস্ত্রে লেখা আছে। তারপর আরো লেখা আছে। জরার তীরে শ্রীকৃষ্ণ তার লীলা
সংবরন করেন।আবার হয়ত তুমি বলতে পারো, যার জন্ম আছে তার মৃত্যুও আছে। হ্যাঁ! ঠিকই তো যার জন্ম আছে তার অবশ্যই মৃত্যু আছে।
কিন্তু সেটা সাধারন মানুষের জন্য। ভগবান তো জন্মমৃত্যু রহিত। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি জীবের কল্যানে লোকশিক্ষা প্রদানে জন্মগ্রহন করেছিলেন। ভগবান কখনো সর্বসাধারনকে বলে না “আমি "ভগবান’’জ্ঞানীরা বুঝে নেয়। আর যারা তার লীলা বুজতে সক্ষম তাদের কেই তিনি নিজ মহিমা বলেন। আর বাকিদের জন্য এমন কিছু করে যান যাতে তারা ভগবানকে বুঝতে পারে। এই লীলাটিও তাদের জন্যই।আর কোথায় পাওয়া গেছে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মৃত্যু হয়েছে? প্রমান আছে কারো কাছে? এবার হয়ত বলতে পারে ,” জরা নামক ব্যাধ তো শ্রীকৃষ্ণকে তীর মেরে হত্যা করেছিল।’’ জরা ব্যাধ তীর
(শ্রীমদ্ভাগবত) জীব কল্যানে যে অভিনয় করতে এসেছিলেন তার অব্যাহতি ঘটান।
এখানে কোথাও লেখা নেই ভগবান মৃত্যুবরন করেন। প্রকৃত পক্ষে, প্রভাস ক্ষেত্র জঙ্গলের মধ্যে জরার তীরে বিদ্ধ হওয়ার পর ভগবান কিছুক্ষন জরার সাথে কথা বলেন। তারপর ওই জঙ্গলে থাকা বিষ্ণু মন্দিরে গিয়ে বিগ্রহের সাথে বিলীন হয়ে যান। সেই জায়গা এখন প্রভাস তীর্থ নামে পরিচিত। অর্থাৎ ভগবানের সাধারন মানুষের মত মৃত্যু হয় নি। এখানেই ভগবানের সাথে আমাদের আরো একটি পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। তাই পরিশেষের বিষয় হচ্ছে, যেখানে ভগবানের মৃত্যুই হয়নি সেখানে মৃত্যুদিসব পালন করার প্রশ্নই আসে না।
এখানে কোথাও লেখা নেই ভগবান মৃত্যুবরন করেন। প্রকৃত পক্ষে, প্রভাস ক্ষেত্র জঙ্গলের মধ্যে জরার তীরে বিদ্ধ হওয়ার পর ভগবান কিছুক্ষন জরার সাথে কথা বলেন। তারপর ওই জঙ্গলে থাকা বিষ্ণু মন্দিরে গিয়ে বিগ্রহের সাথে বিলীন হয়ে যান। সেই জায়গা এখন প্রভাস তীর্থ নামে পরিচিত। অর্থাৎ ভগবানের সাধারন মানুষের মত মৃত্যু হয় নি। এখানেই ভগবানের সাথে আমাদের আরো একটি পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। তাই পরিশেষের বিষয় হচ্ছে, যেখানে ভগবানের মৃত্যুই হয়নি সেখানে মৃত্যুদিসব পালন করার প্রশ্নই আসে না।