বইগুলো ১০০ বছরেরও পুরনো হওয়ায় এগলোর আকারে বড়। ডাউনলোড লেখায়
Click করুন তবে
Adf.ly পৃষ্টা আসলে সেখানে
০৫ সেকেন্ড অপেক্ষা করার পর
Skip Add এ Click
করুন তবেই ডাউনলোড শুরু হবে । কিছু কিছু বই ডাউনলোড করার জন্য ডাউনলোড
ম্যানেজার লাগবে। যদি ডাউনলোড ম্যানেজার আপনার সংগ্রহে না থাকে তবে নিচের লিংক হতে
নামিয়ে নিন । এবং বইগুলো জিপ ফাইল হওয়ায় এক্সট্রাক্ট করার জন্য
wirar
সফটও্যার লাগবে । না থাকলে নিচের লিংক হতে নিয়ে নিন।
Internet Download Manager এবং
Winrar এখান থেকে সরাসরি
ডাউনলোড করুন ।
শ্রীমদ্ভাগবত
এটি একটি ভক্তিবাদী ধর্মগ্রন্থ। বিষ্ণুর পূর্ণ অবতার তথা "স্বয়ং ভগবান"
কৃষ্ণের প্রতি গভীর ব্যক্তিগত ভক্তিই এই পুরাণের প্রধান আলোচ্য বিষয়।
হিন্দু পৌরাণিক সাহিত্যের অনেক কাহিনি তথা বিষ্ণুর চব্বিশ জন অবতারের
কাহিনি ভাগবত পুরাণে লিপিবদ্ধ রয়েছে। ভাগবত পুরাণই প্রথম পুরাণ যেটি কোনো
ইউরোপীয় ভাষায় অনূদিত হয়। ১৮৪০ থেকে ১৮৫৭ সালের মধ্যে ভাগবত পুরাণের
তিনটি ফরাসি অনুবাদ প্রকাশিত হয়। পদ্মপুরাণেরশ্রেণিবিন্যাস অনুসারে ভাগবত
পুরাণ একটি সাত্ত্বিক পুরাণ।
|
মহাভারত-এর
মূল উপজীব্য বিষয় হল কৌরব ও পাণ্ডবদের গৃহবিবাদ এবং কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের
পূর্বাপর ঘটনাবলি। তবে এই আখ্যানভাগের বাইরেও দর্শনও ভক্তির অধিকাংশ
উপাদানই এই মহাকাব্যে সংযোজিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ধর্ম, অর্থ,
কাম ও মোক্ষ – এই চার পুরুষার্থ-সংক্রান্ত একটি আলোচনা (১২।১৬১) সংযোজিত
হয়েছে এই গ্রন্থে। মহাভারত-এর অন্তর্গত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ রচনা ও
উপাখ্যানগুলি হল ভগবদ্গীতা, দময়ন্তীরউপাখ্যান, রামায়ণ-এর একটি সংক্ষিপ্ত
পাঠান্তর ইত্যাদি। এগুলিকে মহাভারত-রচয়িতার নিজস্ব সৃষ্টি বলে মনে করা
হয়। মহাভারত-এর রচয়িতা ব্যাসদেব।
|
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা
বা গীতা একটি ৭০০-শ্লোকের ধর্মগ্রন্থ। এটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য
মহাভারত -এর একটি অংশ। যদিও গীতা একটি স্বতন্ত্র ধর্মগ্রন্থ তথা একটি পৃথক
উপনিষদের মর্যাদা পেয়ে থাকে। গীতা - কে ভগবানের মুখনিঃসৃত বাণী মনে করেন।
হিন্দুধর্ম, দর্শন ও সাহিত্যের ইতিহাসে গীতা এক বিশেষ স্থানের অধিকারী।
গীতা -র কথক কৃষ্ণ হিন্দুদের দৃষ্টিতে ঈশ্বরের অবতার পরমাত্মা স্বয়ং তাই
গীতা - য় তাঁকে বলা হয়েছে "শ্রীভগবান"।
|
কৃষ্ণচরিত্র
যাঁহারা দৃঢ় বিশ্বাস করেন যে, কৃষ্ণ ভূমণ্ডলে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন,
তাঁহাদের কথা এখন ছাড়িয়া দিই। সকল পাঠক সেরূপ বিশ্বাসযুক্ত নহেন। যাঁহারা
সেরূপ বিশ্বাসযুক্ত নহেন, তাহারা বলিবেন, কৃষ্ণচরিত্রের মৌলিকতা কি? কৃষ্ণ
নামে কোন ব্যক্তি পৃথিবীতে কখনও বিদ্যমান ছিলেন, তাহার প্রমাণ কি? যদি
ছিলেন, তবে তাঁহার চরিত্র যথার্থ কি প্রকার ছিল, তাহা জানিবার কোন উপায় আছে
কি?আমরা প্রথমে এই দুই সন্দেহের মীমাংসায় প্রবৃত্ত হইব।
|
'শ্রীকৃষ্ণকীর্ত্তন' চন্ডীদাস বিরচিত, বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ সম্পাদিত, কলিকাতা ২৪৩/১, আপার সারকুলার রোড
|
শ্রী চৈতন্যচরিতামৃত-
সুবিখ্যাত কৃষ্ণদাস কবিরাজ গোস্বামী বিরচিত, শ্রীজগদীশ্বর গুপ্ত প্রণীত,
১২৯৬ বঙ্গাব্দে ২৪নং বিডন ষ্ট্রীট, ভিক্টোরিয়া প্রেস, কলিকাতা হতে
প্রকাশিত।
|
একাদশীর উপবাসের তত্ত্ব।
পদ্মপূরাণে একাদশী প্রসঙ্গে বলা হয়েছে। একসময় জৈমিনি ঋষি তাঁর গুরুদেব
মহর্ষি ব্যাসদেবকে জিজ্ঞাসা করলেন, হে গুরুদেব! একাদশী কি? একাদশীতে কেন
উপবাস করতে হয়? একাদশী ব্রত করলে কি লাভ ? একাদশী ব্রত না করলে কি ক্ষতি? এ
সব বিষয়ে আপনি দয়া করে বলুন।
|
শ্রীকৃষ্ণের সন্ধানে
|
নীলাচলে শ্রী শ্রী জগন্নাথ ও শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ
|
গীতায়_ঈশ্বরবাদ_৫ম_সংস্করণ
|
শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত (মধ্যলীলা)
|
মনু সংহিতা-
সর্ব্বকালদর্শী-মহাপ্রাজ্ঞ-ভগবান মনু প্রণীত, উপন্দ্রেনাথ মুখোপাধ্যায়
সম্পাদিত বসুমতী সাহিত্য মন্দির হইতে শ্রীসতীমচন্দ্র মুখোপাধ্যায়
|
যজুর্ব্বেদ সংহিতা-পুজনীয় শ্রীযুক্ত দুর্গাদাস লাহিড়ী শর্ম্মণ সম্পাদিত, ১৩০২ সাল।
|
সামবেদ সংহিতা
পূজ্যপাদশ্রীমৎসায়ণাচার্য্যবিরচিতেন মধিবীয়েন, শ্রীসত্যব্রতসামশ্রমিভট্টচার্য্যকৃতেন বিবরণেণ বঙ্গানুবাদেন চ, কলিকাতা
|
'ঋগ্বেদ সংহিতা' মূল সংস্কৃত হইতে শ্রীরমেমচন্দ্র দত্ত কর্ত্তৃক বাঙ্গালা ভাষায় অনূদিত। কলিকাতা বেঙ্গল গবর্ণমেন্টের যন্ত্র মুদ্রিত।
|
'নারদ সংহিতা (ভক্তিসূত্র)'-অনুবাদ ওবং সম্পাদনায়ঃ নীলোৎপল সিনহা, মুল সুত্রসহ সরল বাংলা টীকা-সম্বলিত।
|
বামন পুরাণ
অষ্টাদশ হিন্দুপুরাণের অন্যতম এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু ধর্মগ্রন্থ।
এই পুরাণ বিষ্ণুর বামন অবতারের প্রতি উৎসর্গিত। বামণ পুরাণ–এ অবশ্য
বিষ্ণু ও শিবউভয় দেবতাকেই বন্দনা করা হয়েছে। অধিকাংশ পুরাণের
মতো বামন পুরাণ–এও দশটি বৈশিষ্ট্য লক্ষিত হয়। এগুলি হল: সর্গ, বিসর্গ,
স্থান, পোষণ, উতি, বৃত্তি, রক্ষ, মন্বন্তর, বংশ ও উপাশ্রয়। সর্গের উপজীব্য
বিশ্বসৃষ্টির কাহিনি। বিসর্গ থেকে জানা যায় কিভাবে বিভিন্ন জীব একটি
প্রজাতি থেকে অপর প্রজাতিতে বিবর্তিত হয়।
|
ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ
হল হিন্দু অষ্টাদশ মহাপুরাণের অন্যতম। এটি খ্রিস্টীয় দশম শতাব্দীতে রচিত।
এই গ্রন্থের প্রথম খণ্ডে ব্রহ্মাণ্ড ও সকল জীবের সৃষ্টিতত্ত্ব, দ্বিতীয়
খণ্ডে বিভিন্ন হিন্দু দেবীর বর্ণনা ও পৌরাণিক গল্প, তৃতীয় খণ্ডে গণেশের
জন্ম ও কীর্তিকাহিনী এবং চতুর্থ খণ্ডে কৃষ্ণের জন্ম ও লীলা বর্ণিত হয়েছে।
পদ্ম পুরাণের শ্রেণিবিভাগ অনুসারে, ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণ একটি রাজসিক পুরাণ।
|
কল্কি পুরাণ -প্রফেসর ড. অশোক চ্যাটার্জী শাস্ত্রী কর্তৃক সম্পাদিত
|
অষ্টাদশপুরাণম্- শ্রীরসিকমোহন চট্টোপাধ্যায়-কর্ত্তৃক সংগৃহীত, শ্রীযুক্ত চন্দ্রকুমার তর্কংলঙ্কার কর্ত্তৃক অনুবাদিত
|
ব্রহ্মাণ্ড পুরাণ
অষ্টাদশ মহাপুরাণের অন্যতম এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু ধর্মগ্রন্থ।
অধ্যাত্ম রামায়ণ এককালে এই গ্রন্থের অন্তর্গত ছিল। ব্রহ্মাণ্ড এবং
ব্রহ্মার নিকট ভবিষ্যত যুগসমূহের প্রকাশের বৃত্তান্ত থেকে এই পুরাণের
নামকরণ। আদিতে কেবল একটি স্বর্ণডিম্ব (সোনার ডিম) ছিল এবং তার থেকে জগৎ
প্রপঞ্চের সৃষ্টি – ব্রহ্মা কথিত এই বিশ্বসৃষ্টির উপাখ্যান ব্রহ্মাণ্ড
পুরাণের মূল উপজীব্য। অধ্যাত্ম রামায়ণের একাংশ, রাধা ও কৃষ্ণের কাহিনি এবং
পরশুরাম অবতারের উপাখ্যান এই পুরাণের অন্তর্গত। এই গ্রন্থের শ্লোকসংখ্যা
১২,০০০। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ব্রাহ্মণকে এই গ্রন্থ উপহার দেওয়া
উত্তম বলে গণ্য হয়।
|
কালিকা পুরাণ
(খ্রিস্টীয় দশম শতাব্দী) একটি হিন্দু ধর্মগ্রন্থ। অষ্টাদশ উপপুরাণের
অন্যতম। প্রাপ্ত পাঠটিতে ৯৮টি অধ্যায় ও ৯০০০ শ্লোক রয়েছে। এটি কালী ও
তাঁর কয়েকটি বিশেষ রূপের (যথা, গিরিজা, ভদ্রকালী ও মহামায়া) উদ্দেশ্যে
রচিত একমাত্র গ্রন্থ। এই পুরাণে কামরূপ তীর্থের পর্বত ও নদনদী এবং কামাখ্যা
মন্দিরের বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়।কালী, কামাখ্যা ও দুর্গা সহ
বিভিন্ন দেবীর পূজাপদ্ধতি এই পুরাণে লিপিবদ্ধ আছে। সেই কারণে এটি
হিন্দুধর্মের শাক্ত শাখার ধর্মগ্রন্থ। সম্ভবত এই গ্রন্থ কামরূপ (বর্তমান
অসম) বা বঙ্গদেশে লিখিত হয়েছিল।
|
লিঙ্গপুরাণ-
কৃষ্ণদ্বৈপায়ন মহর্ষি শ্রীবেদব্যাস প্রণীত। পন্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন
তর্করত্ন প্রভৃতি কর্ত্তৃক অনুবাদিত। কলিকাতা থেকে প্রকাশিত। লিঙ্গপুরাণে
একটি কাহিনির অবতারণা করা হয়। এই কাহিনিতে উক্ত স্তম্ভটিকে শুধু মহানই বলা
হয়নি বরং মহাদেব শিবের সর্বোচ্চ সত্ত্বা বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
|
মহাভাগবত পুরাণ
হিন্দু শাক্তধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থ। এই গ্রন্থ শ্রীমদ
দেবীভাগবতম্ বা দেবীভাগবতম্ নামেও পরিচিত। শাক্তধর্মে এই গ্রন্থের স্থান
দেবীমাহাত্ম্যম্ গ্রন্থের পরেই। দেবীভাগবত পুরাণ একটি উপপুরাণ হলেও অনেক
পণ্ডিত এটিকে মহাপুরাণ বলে উল্লেখ করেছেন। মূল গ্রন্থেও একে মহাপুরাণ বলা
হয়েছে। "বঙ্গীয় শাক্তসম্প্রদায় দেবীভাগবত নামান্তরে শ্রীভাগবত
মহাপুরাণকে প্রকৃত ভাগবত পুরাণ বলে দাবী করেন এবং বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের মূল
ভাগবত পুরাণকে উপপুরাণের পর্যায়ে গণ্য করেন।"
|
বিষ্ণু পুরাণ
অষ্টাদশ হিন্দু মহাপুরাণের অন্যতম তথা একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু
ধর্মগ্রন্থ। এই পুরাণকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পুরাণ বলে মনে করা হয়; তাই
এর অপর নাম পুরাণরত্ন। পরাশর ও তাঁর শিষ্য মৈত্রেয়ের মধ্যে কথোপকথনরূপে
বিধৃত এই পুরাণ ছয়টি অংশে বিভক্ত। মূল উপজীব্য বিষয় বিশ্বসৃষ্টি,
দেবাসুরের সংগ্রামকাহিনি, বিষ্ণুর অবতারদের কথা ও কিংবদন্তি রাজাদের
বংশবৃত্তান্ত।মনে করা হয়, এই পুরাণের শ্লোকসংখ্যা ২৩,০০০। যদিও পুরাণে
প্রাপ্ত শ্লোকের আসল সংখ্যা সাত হাজারেরও কম।
|
মার্কণ্ডেয় পুরাণ
অষ্টাদশ মহাপুরাণের অন্যতম এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু ধর্মগ্রন্থ। এই
পুরাণ মহর্ষি জৈমিনি ও মহর্ষি মার্কণ্ডেয়ের মধ্যে কথোপকথন আকারে রচিত। এফ ই
পারগিটার এই পুরাণের ইংরেজি অনুবাদ করেন।
|
নারসিংহ পুরাণ-মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস প্রণীত, শ্রীচন্দ্রনাথ বসু কর্ত্তৃক প্রকাশিত
|
পদ্ম পুরাণ- মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস প্রণীত, শ্রীমৎকেদারনাথ ভক্তিবিনোদেন সম্পাদিতম্, শ্রীরাধিকাপ্রসাদ দত্তেন প্রকাশিতম্
|
স্কন্দ পুরাণ-মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস বিরচিতম্, বঙ্গানুবাসমেতম্ শ্রীনটবর চক্রবর্ত্তী দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত।সন ১৩১৮ সাল।
|
সূর্য্য পুরাণ-মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস প্রণীত, বঙ্গানুবাসমেতম্ ভট্টপল্লী-নিবাসী-পন্ডিতবর শ্রীযুক্ত পঞ্চানন তর্করত্ন সম্পাদিত
|
মৎস পুরাণ
প্রাচীনতম পুরাণগ্রন্থ এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ হিন্দু ধর্মশাস্ত্র। এটি
মূলত বিষ্ণুর মৎস্য অবতারের কাহিনি। এই যুগের পর থেকেই আর্য অর্থাৎ বর্তমান
হিন্দু সমাজব্যবস্থার সূত্রপাত।এই পুরাণের উপাখ্যান প্রাগৈতিহাসিক
দ্রাবিড় পটভূমিকায় স্থাপিত। কেন্দ্রীয় চরিত্র মৎস্যদেব ও দ্রাবিড়
সম্রাট সত্যব্রত, যিনি পরবর্তীকালে "আর্যপিতা" মনু নামে পরিচিত হন। ঠিক কোন
সময়কালে এই কাহিনিটি প্রস্থাপিত তা বোঝা সম্ভব নয়; কারণ গ্রন্থে
আশ্চর্যজনকভাবে ২ লক্ষ কোটি বছরের কথা বলা হয়েছে।এই পুরাণে সূর্য-পুত্র
সত্যব্রত বা মনুর জীবনবৃত্তান্ত বর্ণিত হয়েছে।
|
শ্রীশ্রীগয়ামাহাত্ম্য
(অর্থাৎ বায়ুপুরাণান্তর্গত অষ্টাধ্যায় পুস্তক)-শ্রীনন্দকুমার কবিরত্ন
ভট্টচার্য্য সমুল গৌড়ীয় সাধুভাষায় প্রতিভাষিত, ১৭৮৭ সালে কলিকাতা
বিদ্যারত্ন যন্ত্রে মুদ্রিত।
|
রামায়ন-
মহর্ষি বাল্মীকি প্রণীত, শ্রীযুক্ত বাবু দারকানাথ ভঞ্জ মহাশয়ের
অনুমত্যনুসারে শ্রীহেমচন্দ্র ভট্টচার্য্য কর্তৃক অনূদিত, কলিকাতা থেকে
প্রকাশিত।
|
সীতা
(মহর্ষি বাল্মীকি প্রণীত রামায়নের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ও প্রধান প্রধান
ব্যক্তিগণের চরিত্র সমালোচনা সমেত, জগৎপুজ্যা সীতাদেবীর অলৌকিক জীবনের
ধারাবাহিক বিবরণ, চরিত্র সমালোচন ও মাহাত্ম্য-কীর্ত্তন
|
উপনিষৎ গ্রন্থাবলী - খন্ড ১-২-৩, স্বামী গম্ভীরানন্দ, বাগবাজার কলিকাতা হতে প্রকাশিত।
|
মান্ডূক্যোপনিষদ্-
প্রথম খন্ড, শ্রীরামদয়াল দেবশর্ম্মা (মজুমদার) এম,এ আলোচিত, উৎসব আফিস
১৬২নং বহুবাজার ষ্ট্রীট কলিকাতা গ্রন্থকার কর্ত্তৃক প্রকাশিত।
|
ত্বৈত্তিরীয়োপনিষদ্
|
যোগোপনিষৎ-ভগবান
বেদব্যাসের পুত্র মহাত্মা শুকদেবের অলৌকিক জন্ম পরিগ্রহ ও পিতার সহিত এবং
পিতৃপ্রেরিত স্বর্ব্বেশ্যা রম্ভার সহিত তাঁহার যথোচিত কথোপকথন। শ্রীনিলকমল
শর্ম্মপ্রণীত।
|
ঈশকেন কঠৌপিনষৎ-স্বামী বিশুদ্ধানন্দ গিরি সম্পাদিত, শ্রীগুরু লাইব্রেরী, ২০৪ কর্ণওয়ালিশ ষ্ট্রীট, কলিকাতা থেকে প্রকাশিত।
|
কৃষ্ণ-যজুর্ব্বেদীয়-শ্বেতাশ্বতরোপনিষৎ-মূল সংস্কৃত হতে বাঙ্গালায় অনুবাদ, শ্রীমহেশচন্দ্র পাল কর্ত্তৃক সঙ্কলিত এবং প্রকাশিত।
|
বৃহদারণ্যকোপনিষদ্-শ্রীযুক্ত দুর্গাচরণ সাংখ্য-বেদান্ত কর্ত্তৃক অনূদিত ও সম্পাদিত।
|
শ্রীশ্রীতারকেশ্বর মাহাত্ম বা শিব-সংকীর্ত্তণ: শ্রীপ্রাণবল্লভ মুখোপাধ্যায় প্রণীত, শ্রীজটিলাল দত্ত বি,এ দ্বারা প্রকাশিত
|
ঊনবিংশতি সংহিতা-
(অত্রি, বিষ্ণু, হারিত, যাজ্ঞবল্ক্য, উশন, অঙ্গির, যম, আপস্তম্ব,
সম্বর্ত্ত, কাত্যায়ন, বৃহস্প্রতি, পরাশর, ব্যাস, শঙ্খ, লিখিত, দক্ষ, গৌতম,
শাতাতপ
|
কালী বিলাস- কালীদাস কর্ত্তৃক বিরচিত, শ্রীমথুরা মোহন মুখোপাধ্যায় কর্ত্তৃক সংশোধিত, কলিকাতা থেকে প্রকাশিত।
|
কালাচাঁদ গীতা- শ্রীশিশিরকুমার ঘোষ কর্ত্তৃক প্রণীত, শ্রীমতিলাল ঘোষ কর্ত্তৃক কলিকাতা থেকে প্রকাশিত, সন-১৩০২
|
শিব সংহিতা (যোগশাস্ত্র)-শ্রীমন্নন্দকুমার
কবিরত্ন ভট্টাচার্য্য কর্তৃক অনুবাদিত, শ্রীকৈলাসচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়
সংশোধনানন্তর শ্রীনৃত্যলাল শীলের আদেশক্রমে ১২৮৬ সালে কলিকাতার এন্,এল্,
শীলের যন্ত্রে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
|
কামাখ্যা মাহাত্মা
|
হিন্দুধর্ম্মের নবজাগরণ-স্বামী বিবেকানন্দ
|
বেদান্ত গ্রন্থ -রাজা রামমোহন রায়
প্রণীত
|
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলাপ্রসঙ্গ- (চতুর্থ খন্ড) : গুরুভাব-উত্তরার্দ্ধ, স্বামী সারদানন্দ, কলিকাতা হতে মুদ্রিত ও প্রকাশিত।
|
আদ্যাপীঠ প্রসঙ্গে ভগবান রামকৃষ্ণের আদেশবাণী
|
চৈতন্য লীলামৃত
|
গ্রীক ও হিন্দু
|
নারদ ভক্তি সূত্রঃ
|
মহাজন উপদেশঃ
|
|
দেব বাণী by স্বামী বিবেকানন্দ
|
বৈদিক সনাতন ধর্ম ও সাধনা
|
অন্নদামঙ্গল
রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র রচিত একটি মঙ্গলকাব্য। কাব্যটি দেবী অন্নপূর্ণার
মাহাত্ম্যব্যঞ্জক। ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে ভারতচন্দ্র এই কাব্য রচনা
করেছিলেন।ভারতচন্দ্রের পৃষ্ঠপোষক নদিয়ারাজ কৃষ্ণচন্দ্র রায় বাংলায়
প্রতিমায় দেবী অন্নপূর্ণার পূজা প্রচলন করেন। তিনিই ভারতচন্দ্রকে
রায়গুণাকর উপাধি প্রদান করে দেবীর মাহাত্ম্যব্যঞ্জক একটি কাব্য রচনার
অনুরোধ করেন। সমগ্র কাব্যটি তিনটি খণ্ডে বিভক্তঃ (ক) অন্নদামঙ্গল বা
অন্নদামাহাত্ম্য (খ)বিদ্যাসুন্দর বা কালিকামঙ্গল ও (গ) মানসিংহ বা
অন্নপূর্ণামঙ্গল। মঙ্গলকাব্য ধারায় অন্নদামঙ্গল কাব্যকে একটি পৃথক শাখা
রূপে গণ্য করা হয় না; কারণ ভারতচন্দ্র ভিন্ন অপর কোনো কবি এই বিষয়বস্তু
অবলম্বন করে কাব্যরচনা করেন
|
শ্রীশ্রীকালীকুলকুল্ডলিনী - খন্ড ২
|
ভক্তের_জয়_
|
সত্যার্থ প্রকাশ মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী প্রণীত অমর গ্রন্থ "সত্যার্থ প্রকাশ" এর বঙ্গানুবাদ। বৈদিক ধর্ম ও অন্যান্য মতবাদের উপর বিশ্লেষণমূলক গ্রন্থ।
|
বেদসার সংগ্রহ
পরম পবিত্র বেদ হিন্দু ধর্মের সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ । কিন্তু এই বেদ
সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কার ধারনা নেই । কারন বেদ দুরূহ সংস্কৃত ভাষায় লিখিত
এবং তারপর দুষ্পাপ্য। বর্তমানে ''বেদসার সংগ্রহ'' পুস্তকটি প্রকাশ করা
হইল । এতে চার বেদের ৪০০ বিশেষ বিশেষ মন্ত্র, অন্বয় ও অর্থ সহ প্রকাশিত হইল
সহজ ভাষায় ।
|
দিব্যজ্ঞান নয় কান্ডজ্ঞান চাই
প্রত্যেক হিন্দুর অবশ্যই পড়া জরুরি ।
|
কৃষ্ণভাবনামৃত মহাকাব্য
|
মুর্তিপূজা কী ও কেন?
মুর্তি পূজা নিয়ে অনেকের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে । এই সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে ভবেশ রায় সম্পাদিত এই বইটি পড়ুন ।
|
ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।